Pages

Subscribe:

Digital Clock

Tuesday, January 9, 2024

গ্রাহকদের এসএমএস দিয়ে এ তথ্য জানিয়ে দিচ্ছে গ্রামীণফোন





প্রিপেইড গ্রাহকদের রিচার্জের সর্বনিম্ন সীমা বাড়িয়েছে মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন। আগামীকাল ১০ জানুয়ারি থেকে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা সর্বনিম্ন ৩০ টাকা রিচার্জ করতে পারবেন। অর্থাৎ নতুন নিয়ম অনুযায়ী, গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা ৩০ টাকার চেয়ে কম রিচার্জ করতে পারবেন না।


গ্রাহকদের এসএমএস দিয়ে এ তথ্য জানিয়ে দিচ্ছে গ্রামীণফোন। পাশাপাশি প্রিপেইড গ্রাহকরা তাদের মাইজিপি অ্যাপেও এই সতর্কীকরণ নোটিশ দেখতে পারছেন।


গ্রাহকদের পাঠানো এসএমএসে গ্রামীণফোন বলেছে, 'প্রিয় গ্রাহক, আগামী ১০ জানুয়ারী থেকে সর্বনিম্ন রিচার্জ এমাউন্ট ৩০ টাকা করা হবে। তবে, ৩০ টাকার নিচের রিচার্জ অফার এবং স্ক্র্যাচকার্ড আগের মত ব্যবহার করা যাবে।'


এছাড়া মাইজিপি অ্যাপে ঢুকলেও সতর্কীকরণ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বলা হচ্ছে, 'আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে সর্বনিম্ন রিচার্জ অ্যামাউন্ট ৩০ টাকা হয়ে যাবে।'


এদিকে হঠাৎ করে রিচার্জ লিমিট বাড়িয়ে দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।


গ্রাহকদের ক্ষোভের কথা জানিয়ে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, হঠাৎ করে রিচার্জ লিমিট বাড়ানো ঠিক হয়নি।


তিনি বলেন, সরকারের লক্ষ্যমাত্রা হলো প্রান্তিক জনগণের কাছে টেলিকম সেবা পৌঁছে দেওয়া। প্রান্তিক জনগণ যাতে তাদের ইচ্ছামতো রিচার্জ করতে পারে সেই স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হলো। এটা সাংঘর্ষিক। গ্রাহকদের কখনও বাধ্য করা যায় না। এটি ভোক্তা অধিকার আইন আইনের পরিপন্থি।


তিনি জানান, আগেও ২০ টাকায় ১৯ টাকা দেওয়া হতো। তখন ২০ টাকার অফারগুলো গ্রাহকেরা পায়নি। রিটেইলারদের কাছে তার প্রতিবাদ করেছিলাম।


বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলু বলেন, এটা (৩০ টাকা) ঠিক না। অনেক মানুষ ১০ টাকা ২০ টাকা দিয়ে রিচার্জ করে। অনেক মানুষ ৩০ টাকা যোগাতে পারে না। এতে মানুষ রিচার্জ কম করবে। এতে রিচার্জ ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।


গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বর্তমানে সর্বনিম্ন ২০ টাকা রিচার্জ করতে পারেন। এর আগে আমল থেকেই গ্রামীণফোনে সর্বনিম্ন ১০ টাকা রিচার্জ করা যেত। এরপর ২০২২ সালের জুলাই থেকে সর্বনিম্ন রিচার্জের পরিমাণ ২০ টাকা করা হয়। এখন ২০২৪ সালে এসে এই সর্বনিম্ন রিজার্চের সীমা ফের বাড়ানো হলো।


বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) হিসাবে, দেশের মোট সিম ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৯০.৩৬ মিলিয়ন। এর মধ্যে গ্রামীণ ফোনের গ্রাহক ৮২.১৪ মিলিয়ন। এটি গত বছরের নভেম্বর মাসের হিসাব। সর্বশেষ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ওয়েবসাইট হাল-নাগাদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি

Monday, November 6, 2023

TakaPay চালু করলেন (প্রধানমন্ত্রী), প্রথম স্থানীয়-মুদ্রা কার্ড

              TakaPay চালু করলেন (প্রধানমন্ত্রী)

ভিসা এবং মাস্টারকার্ডের মতো আন্তর্জাতিক কার্ড স্কিমের উপর নির্ভরতা কমাতে এবং অত্যাবশ্যকীয় মার্কিন ডলার বাঁচাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ স্থানীয় মুদ্রা কার্ড TakaPay চালু করেছেন। দেশে প্রথম ধরনের কার্ড চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গণভবন থেকে কার্ডের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক, বেসরকারি সিটি ব্যাংক এবং ব্র্যাক ব্যাংকের সদর দপ্তরের সাথে কার্যত যুক্ত ছিলেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহযোগিতায় টাকাপে কার্ড ইস্যু করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনটি ব্যাংককে। TakaPay বিবি দ্বারা পরিচালিত একটি ইলেকট্রনিক পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম "দ্য ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ অফ বাংলাদেশ" ব্যবহারের মাধ্যমে জাতীয়ভাবে পরিষেবা প্রদান করবে। প্রাথমিকভাবে দেশের মধ্যেই কার্ড ব্যবহার করা যাবে। পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা-রুপী কার্ড চালু করবে যা প্রতিবেশী ভারতে কেনাকাটার জন্য ব্যবহার করা যাবে। ব্যাংক এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ভিসা এবং মাস্টারকার্ড পেমেন্ট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে টাকার বৈদ্যুতিন স্থানান্তর করা হয়। এই সংস্থাগুলি ক্রেডিট, ডেবিট এবং প্রিপেইড কার্ডগুলির জন্য ব্র্যান্ডেড পেমেন্ট প্রক্রিয়াকরণ পরিষেবাগুলি অফার করে৷ ডোমেস্টিক কার্ড 'টাকাপে' একই সেবা দেবে বলে বিবি সূত্র জানিয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে টাকাপে-এর উপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়। সোনালী ব্যাংকের দুই মুক্তিযোদ্ধা গ্রাহক টাকাপে কার্ড ব্যবহার করে সিটি ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা উত্তোলন করেছেন। গণভবনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিবি গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার। বিবির নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক ‘টাকাপে’ জাতীয় কার্ড প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফজাল করিম, ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আরএফ হুসাইন এবং সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাশরুর আরেফিন তাদের অফিসে টাকাপে কার্ড ব্যবহার, অনলাইন পেমেন্ট এবং এটিএম থেকে টাকা উত্তোলন প্রদর্শন করেন যেখানে ব্যবহারকারীরা সেবা পেয়েছিলেন।

Tuesday, March 7, 2023

Unity is strength

 

          Unity is strength




Once there was an old farmer who had three sons. The sons always quarreled among themselves and got separated. The old man was very unhappy. Soon he fell ill. They could always quarreled with one another. One day the old farmer called his sons to bring some sticks and tied them in a bundle. He told them to break the bundle. They tried but could not-----------------

Unity is strength 

Once an old farmer had three sons. They could always quarreled with one another. One day the old farmer called his sons to bring some sticks and tied them in a bundle. He told them to break the bundle. They tried but could not break the bundle of the sticks. Then he told them to untie the bundle and gave a stick to sons and asked them to break it. Then all of them broke the stick easily. The farmer told them that if they would remain separate and quarreled with one another, the enemy would easily defeat them. But if they remained united like the bundle, they would be much stronger and the enemy could not do any harm to them. At this the three sons learnt a great lessons and began to live unitedly and happily. 

Saturday, February 19, 2022

হিরো আলমের বইয়ের ১০টা চুম্বক লাইন।

        হিরো আলমের বইয়ের ১০টা চুম্বক লাইন



১। আপনারা শিক্ষিত কাগজে কলমে, মনুষ্যত্বের শিক্ষা শিক্ষিত লোকের মাঝে তেমন একটা নাই।

২। আমি অশিক্ষিত হয়ে লাত্থি উস্টা খেয়েও বেচে আছি, আপনারা শিক্ষিতরা কেন আত্মহত্যা করেন?

৩। আমার চেহারাটা নিয়ে আর কি বলবেন? আল্লাহই তো আমারে বানাইছে। আমি তো বানাই নাই। আমি কি করবো? এই চেহারা চেঞ্জ তো করতে পারবো না৷

৪। জীবনের সব ব্যবসা আমি টাকা দিয়ে করেছি, শুধু নির্বাচন ছাড়া।

৫। শিক্ষিতরা যে আমারে নিয়ে মজা করেন, আমার জায়গায় থাকলে তো রিসকা চালায়ে খাইতেন। আমি তো তাও চেহারা খারাপ বলে মিডিয়ায় আইছি, আপনার তো চেহারা মুটামুটি। আপনি তো তাও পারতেন না।

৬। আমি আমার ভক্তগো একবার ধন্যবাদ দিলে সমালোচকগো দুইবার ধন্যবাদ দেই। তারা আমার ভিডিও খিয়াল করে দেখে। ঘুমাতে যাওয়ার আগেও দেখে, উইঠেও দেখে।

৭। সারটিফিকেট ধারী শিক্ষিত লোক হইলো ভীতু। নিজেরা তো কিছু করবেই না, কেউ করতে দেখলেও গা  জ্বলে। এরা যে কি চায় নিজেরাই জানে না।

৮। আমি পরিত্যক্ত সন্তান হয়ে চানাচুর বেচে, সিডি, ডিস লাইন, মিউজিক ভিডিও করে ১০-১৫টা মানুষের দায়িত্ব নিতে পারি, আপনি শিক্ষিত হয়ে কিছু পারেন না কেন?

৯। আমি হিরো আলম আমার ভিডিও দেখে খালি মানুষ হাসবে এই জন্যে কাজ করি। আমার মাইনসের হাসিমুখ দেখতেই ভালো লাগে। এই সব ভাইরাল, সমালোচনা এসবের জন্যে কাজ করি না।

১০। আমি সকল বিধবা মা, পরিত্যক্ত নারী ও শিশুদের জন্যে একটা সংস্থা করে যেতে চাই, যাতে, আমার মায়ের মতো কারো মার যেন মাইর খেয়ে রাস্তায় বাচ্চা নিয়ে রাত কাটানো না লাগে।

দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, আমরা সমাজকে বদলে দিবো।
হিরো আলম
(সংগৃহীত)